হৃদরোগের ঝুঁকি এড়াতেঃ “হার্বোলাইফ বিটরুট পাউডার | Beetroot Powder ”
বিটরুট হলো খনিজ উপাদানের অন্যতম সেরা উৎস। এতে রয়েছে আয়রন, জিংক, ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেশিয়াম, আয়োডিন ভিটামিন-এ, ভিটামিন-সি, ভিটামিন বি-৬ এর মতো গুরুত্বপূর্ণ উপাদান। তাছাড়াও রয়েছে প্রচুর পরিমানে ফাইবার এবং অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট।
১৫ থেকে ২৫ দিনের মধ্যে মাত্র ২ বেলা সেবনে হৃদরোগের ঝুঁকি কমাবে, রক্তে কোলেস্টেরল, রক্তে হিমোগ্লোবিন তৈরি সহ আরও একাধিক কাজ করবে ইনশাআল্লাহ।
উচ্চ রক্তচাপ ও ফ্যাটিলিভার নিয়ন্ত্রণে এ “হার্বোলাইফ বিটরুট পাউডার | Beetroot Powder ” এর উপকারীতা সমূহঃ
১/ উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করে।
২/ হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি কমায়।
৩/ ফ্যাটি লিভার রোধ করে।
৪/ হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়।
৫/ খারাপ কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণ করে।
৬/ বিটে থাকা লুটেইন অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট চোখের সমস্যার ঝুঁকি কমায়।
৭/বিটরুটে থাকা আয়রন রক্তে হিমোগ্লোবিন তৈরি করে রক্তস্বল্পতার ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে।
৮/ এটি ফাইবার সমৃদ্ধ হওয়ায় হজম ক্ষমতা উন্নত করে এবং কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা প্রতিরোধ করে।
৯/ বিটে আছে টালাইন নামক প্রদাহ বিরোধী যৌগ, যা প্রদাহ সৃষ্টিকারী রোগকে নিয়ন্ত্রণ করে।
১০/ পর্যাপ্ত পরিমাণে বিটরুটের জুস খেলে শরীরের টক্সিন দূর হয় এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়।
১১/ এতে বিটেইন থাকায় যকৃতে চর্বি জমতে দেয় না। খুব সহজেই শরীরকে ডিটক্সিফাই করে।
১২/ বিটরুটের পুষ্টি উপাদান ত্বক সুন্দর রাখে এবং চেহারায় বার্ধক্যের ছাপ কমায়।
হার্ট অ্যাটাকের প্রাকৃতিক সমাধান “হার্বোলাইফ বিটরুট পাউডার | Beetroot Powder ” এ যে প্রাকৃতিক ভেষজ গুলো ব্যবহার করা হয়েছেঃ
১০০% ধুলোবালি মুক্ত, ফ্রেশ এবং দেশি এ গ্রেডের বিটরুট।
হৃদরোগের ঝুঁকি দূর করতে “হার্বোলাইফ এর দেশি বিটরুট গুঁড়া ” সেবন করবেনঃ
১ গ্লাস পানিতে ১ চা-চামচ বিটরুট পাউডার মিশিয়ে দিনে ২ বার খাবেন।
কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণ “হার্বোলাইফ দেশি বিটরুট জুস” এর বিশেষত্ব সমূহঃ
১/ ১০০% ন্যাচারাল এবং বাছাইকৃত উপাদানে তৈরি।
২/ ১০০০+ কাস্টমারের পজিটিভ ফিডব্যাক।
৩/ নিয়মিত সেবনে হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি কমবে, এটা পরিক্ষিত।
৪/ ১০০% ধুলোবালি মুক্ত, ফ্রেশ এবং দেশি এ গ্রেডের বিটরুট।
৪/ হেকিমদের সাথে ফ্রী পরামর্শের সুযোগ।
৫/ বিশেষজ্ঞ হেকিমদের তত্ত্বাবধানে মান নিয়ন্ত্রণ।
৬/ পরিস্কার পরিচ্ছন্ন এবং স্ট্যান্ডার্ড যন্ত্র এবং কর্মী দিয়ে পন্য উৎপাদন।
দেশি বিটরুট গুঁড়া সেবনে সতর্কতা এবং দিকনির্দেশনাঃ
- একটানা নিয়মিত না খেয়ে সপ্তাহে ৪-৫ দিন খাওয়া ভালো।
- বিটরুটে অ্যালার্জি হয়ে থাকে। যার ফলে ত্বকে ফুসকুড়ি, চুলকানি, জ্বালাপোড়া হতে পারে।
- ডায়াবেটিস থাকলে বিট খাওয়া থেকে বিরত থাকুন।
- পর্যাপ্ত ঘুমানোর চেষ্টা করুন।
- নিয়মিত সঠিক উপায়ে ভেষজ টি সেবন করুন।
- প্রয়োজনে হেকিম থেকে পরামর্শ গ্রহন করুন।
HERBOLIFE
সুস্বাস্থ্যের শেষ ঠিকানা!
Reviews
There are no reviews yet.